আমাদের চোখে প্রবর্ত্তক গুরু
ঠিক ই সত্য ধর্ম্মে নবজাগরণ শুরু হয়েছে , বর্তমান আদিষ্ট সাধকের কৃপায়। গুরুদেব যা যা সত্য ধর্মের নিয়ম নীতির কথা,,লিখে গেছেন, তা আজ সত্য ধর্মে বাস্তবে রূপ নিয়েছে।
ছোট বলা থেকেই সত্য ধর্ম্মের সাথে যুক্ত হয়েছি। অনেক উৎসবে যোগদান করেছি , উপাসনা ও করেছি, কিন্তু ছিলনা কোন নিয়ম , ছিলনা কোথাও শৃঙ্খলা, ছিলনা সত্যের যথাযথ প্রয়োগ, ছিলনা যথা যথ উপাসনা প্রনালী, ছিলনা তিন ঘন্টা ব্যাপী উপাসনা, ছিলনা প্রতিদিন ৩থেকে ৬ ঘন্টা উপাসনা করা। যে নিয়ম গুরুদেব লিখে গেছেন।
বর্তমান আদিষ্ট সাধক সেই কাজ সুন্দর সুচারুভাবে সম্পন্ন করেছেন।
তাছাড়া উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্য,,,
১)২৯ প্রকার গুনের উপাসনা পদ্ধতি।
২) গুরুদেবের ইচ্ছা অনুযায়ী ১০০ দিনের অধিবেশন।
৩) করেছেন সৎ-সতীদের উপাসক।
৪) সামনে প্রনব রেখে উপাসনা করা।
৫) বিভিন্ন গুনের গুরুপূজা অধিবেশন করেছেন।
যা সৎ-সতী দের জন্য গুরুত্বপূর্ণ আরো অনেক কিছু।
আদিষ্ট সাধক শুধুই চান আমাদের আত্মোউন্নতি। তাই সর্ব সময় উপাসনা যাতে হয় তার জন্য প্রতিনিয়ত চেষ্টা করেন। তাই তো উপাসনা না করিলে আদিষ্ট সাধকের কাছে থাকা বড়ই কঠিন হয়। আদিষ্ট সাধকের কৃপায় আমরা অনেক কিছু উপলব্ধি করে থাকি প্রতি মুহূর্তে, তিন মাসের অধিবেশন চলাকালীন অনেক বার উপাসনা ভালো না করে ঘুমানোর জন্য ডেকে দিয়েছেন।
বাড়িতে অশান্তি হবার জন্য বার বার সতর্ক করেছেন, প্রতি মুহূর্তে জোর করে উপাসনা তে বসিয়েছেন।
দুরারোগ্য ব্যাধি থেকে মুক্তি দিয়েছেন, গুরুদেব লিখেছেন আশ্চর্য্য কার্যের রাজ্য,দুর শ্রুতি দুর দৃষ্টি, এসব কথার প্রমাণ আমি বর্তমানে আদিষ্ট সাধকের কাছ থেকে প্রতিদিন প্রতিক্ষণ উপলব্ধি করে থাকি। আমার মনে হয়, আদিষ্ট সাধককে যদি না পেতাম , তাহলে আমার কত জন্ম যে নরকের অন্ধকারে বাস করতে হত ,তা আমার জানা নেই।
পরিশেষে বলতে চাই,আমি মনে মনে যা বলি সে কথা ও আদিষ্ট সাধক আমাকে জানিয়ে দেন । আমি মনে মনে যা চাই তাও তাড়াতাড়ি পুরন হয়। আমার অনুভূতি, আমরা যদি আদিষ্ট সাধক কে খুশি রাখতে পারি তাহলে গুরুদেব আমাদের প্রতি এমনি তেই খুশি থাকেন। যার কোন সন্দেহই নাই। তাই তো বলতে চাই পরমপিতা তাহার সন্তান , বর্তমান আদিষ্ট সাধক কে পৃথিবীতে রাখিয়াছেন আমাদের মত পাপীদের উদ্ধারের জন্য আসুন আমরা তার শরনাপন্ন হই। নিশ্চয়ই মুক্তি হবে এতে আর সন্দেহ নাই।
সঞ্জয় বিশ্বাস, আড়ংঘাটা ৮. ৭. ২০২০.
সঞ্জয় বিশ্বাস, আড়ংঘাটা ৮. ৭. ২০২০.

0 Comments